High Court-এর নির্দেশে গেল চাকরি। বরখাস্ত হওয়া প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে নারাজ যুবক। প্রতিবাদে ধর্নায় (Dharna) বসলেন প্রেমিকা৷ কোচবিহারের নিশিগঞ্জের ঘটনা৷ সোমবার আদালতের নির্দেশ মতো চাকরি হারানোর খবর পেয়েছিলেন মাথাভাঙার বাসিন্দা ওই তরুণী। এরপরই নিশিগঞ্জে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে চান তিনি। প্রথম দিকে রাজি না হলেও পরে প্রেমিকার চাপে দেখা করতে বাড়িতে আসতে বলেছিলেন যুবক। কিন্তু সে নিজেই বেপাত্তা হয়ে যায় তারপর।
কোচবিহার: আদালতের নির্দেশে প্রাথমিক শিক্ষিকার চাকরি থেকে বরখাস্ত হতেই গ্রহণ লাগল প্রেমের সম্পর্কেও (Love Story)। বরখাস্ত হওয়া প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে নারাজ যুবক। প্রতিবাদে ধর্নায় বসলেন প্রেমিকা৷ কোচবিহারের (Cooch Behar) নিশিগঞ্জের ঘটনা৷ সোমবার আদালতের নির্দেশ মতো চাকরি হারানোর খবর পেয়েছিলেন মাথাভাঙার বাসিন্দা ওই তরুণী। এরপরই নিশিগঞ্জে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে চান তিনি। প্রথম দিকে রাজি না হলেও পরে প্রেমিকার চাপে দেখা করতে বাড়িতে আসতে বলেছিলেন যুবক। তবে এরপরেও বাঁধে বিপত্তি। নিশিগঞ্জ গ্রামে সেই বাড়িতে এসে তিনি দেখেন বেপাত্তা যুবক। এমনকী, তাঁর পরিবারের কেউই বাড়িতে নেই৷ওই সময় বাড়িতে ছিলেন যুবকর মাসি। তাঁর কাছ থেকে বারবার খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করেও কিছু জানতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়েন সদ্য সরকারি স্কুলের শিক্ষিকার চাকরি হারানো প্রেমিকা। বাড়িতে এসেও যুবককে ফোনে বারবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি। এরপরেই বিয়ের দাবিতে ধর্নায় বসেছেন প্রেমিকা। তরুণী জানান, ওই যুবকের সঙ্গে ছয় মাস ধরে সম্পর্ক রয়েছে তার। কিন্তু চাকরি চলে গিয়েছে জানতে পেরেই যোগাযোগ বন্ধ করে দেন যুবক। যদিও সেই যুবকের এ ব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।ওই যুবক নিশিগঞ্জ এলাকায় কলেজে অশিক্ষক কর্মী। পরিবারের দাবি, ঘটকের মাধ্যমে এই পাত্রীর জন্য সম্বন্ধ দেখেছিল যুবকের পরিবার৷ কিন্তু কোনও প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। এ সব বলে এখন যুবককে ফাঁসানোর চেষ্টা হচ্ছে৷
High Court-এর নির্দেশে গেল চাকরি। বরখাস্ত হওয়া প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে নারাজ যুবক। প্রতিবাদে ধর্নায় (Dharna) বসলেন প্রেমিকা৷ কোচবিহারের নিশিগঞ্জের ঘটনা৷ সোমবার আদালতের নির্দেশ মতো চাকরি হারানোর খবর পেয়েছিলেন মাথাভাঙার বাসিন্দা ওই তরুণী। এরপরই নিশিগঞ্জে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে চান তিনি। প্রথম দিকে রাজি না হলেও পরে প্রেমিকার চাপে দেখা করতে বাড়িতে আসতে বলেছিলেন যুবক। কিন্তু সে নিজেই বেপাত্তা হয়ে যায় তারপর।
কোচবিহার: আদালতের নির্দেশে প্রাথমিক শিক্ষিকার চাকরি থেকে বরখাস্ত হতেই গ্রহণ লাগল প্রেমের সম্পর্কেও (Love Story)। বরখাস্ত হওয়া প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে নারাজ যুবক। প্রতিবাদে ধর্নায় বসলেন প্রেমিকা৷ কোচবিহারের (Cooch Behar) নিশিগঞ্জের ঘটনা৷ সোমবার আদালতের নির্দেশ মতো চাকরি হারানোর খবর পেয়েছিলেন মাথাভাঙার বাসিন্দা ওই তরুণী। এরপরই নিশিগঞ্জে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে চান তিনি। প্রথম দিকে রাজি না হলেও পরে প্রেমিকার চাপে দেখা করতে বাড়িতে আসতে বলেছিলেন যুবক। তবে এরপরেও বাঁধে বিপত্তি। নিশিগঞ্জ গ্রামে সেই বাড়িতে এসে তিনি দেখেন বেপাত্তা যুবক। এমনকী, তাঁর পরিবারের কেউই বাড়িতে নেই৷
ওই সময় বাড়িতে ছিলেন যুবকর মাসি। তাঁর কাছ থেকে বারবার খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করেও কিছু জানতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়েন সদ্য সরকারি স্কুলের শিক্ষিকার চাকরি হারানো প্রেমিকা। বাড়িতে এসেও যুবককে ফোনে বারবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি। এরপরেই বিয়ের দাবিতে ধর্নায় বসেছেন প্রেমিকা। তরুণী জানান, ওই যুবকের সঙ্গে ছয় মাস ধরে সম্পর্ক রয়েছে তার। কিন্তু চাকরি চলে গিয়েছে জানতে পেরেই যোগাযোগ বন্ধ করে দেন যুবক। যদিও সেই যুবকের এ ব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ওই যুবক নিশিগঞ্জ এলাকায় কলেজে অশিক্ষক কর্মী। পরিবারের দাবি, ঘটকের মাধ্যমে এই পাত্রীর জন্য সম্বন্ধ দেখেছিল যুবকের পরিবার৷ কিন্তু কোনও প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। এ সব বলে এখন যুবককে ফাঁসানোর চেষ্টা হচ্ছে৷