নিউজ ডেস্ক - বাংলার সন্দেশখালিতে ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে। এখনও নিখোঁজ তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। সন্দেশখালির বেতাজবাদশা ও তার সঙ্গী শাকরেদদের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছে সেখানকার নারীদের বড় অংশ। এরই মধ্যে অশান্ত সন্দেশখালির মানুষের কাছে পৌঁছতে গিয়ে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছেন বিরোধী দল। জে পি নাড্ডার পাঠানো বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমকেও ফিরে যেতে হয়েছে রামপুর থেকে।
কিছুদিন আগেই সন্দেশখালি যাওয়ার পথে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় সুকান্ত মজুমদারকে। তারপর রবিবারই সন্দেশখালি প্রসঙ্গ টেনে বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে কড়া সমালোচনা করলেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, "সন্দেশখালিতে হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটেছে। বিজেপি কর্মীদের ওপর সন্ত্রাস চালাচ্ছে তৃণমূল। কংগ্রেস-সহ ইন্ডিয়া জোটের শরিকরা সন্ত্রাসের রাজনীতি করে।"
বিজেপির বৈঠকে শাহ আরও বলেন, "আবারও দেশের মানুষ ভরসা রাখবেন মোদিতেই। তৃতীয় বারের জন্য ক্ষমতায় আসবে মোদি সরকার। মোদিজি দেখিয়েছেন, কৃষকের স্বার্থ সুরক্ষা ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন একসঙ্গে সম্ভব। দেশের অর্থনীতি ১১ নম্বর থেকে ৫ নম্বরে এসে গেছে। নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হলে, দেশের অর্থনীতিও ৩ নম্বরে চলে আসবে। "
তিনি আরও বলেন, "মোদিজির লক্ষ্য ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যাওয়া। সনিয়া গাঁধীর লক্ষ্য রাহুল গাঁধীকে প্রধানমন্ত্রী করা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লক্ষ্য ভাইপোকে মুখ্যমন্ত্রী করা। বিজেপি পরিবারবাদী দল হলে, চা-ওয়ালার ছেলে প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না"