গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে, ওই বিপুল পরিমাণ শুকনো ইস্টের কন্টেনারটি পাঠানো হচ্ছিল ভাইজ্যাগেরই এক বেসরকারি সংস্থার জন্য। ইন্টারপোল থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ভাইজাগ বন্দরেই এই কন্টেনারটিকে আটকানো হয় এবং সেখান থেকে বেরিয়ে আসে এক হাজার ব্য়াগে ঠাসা শুকনো ইস্ট। যেহেতু আগে থেকেই সন্দেহ ছিল সিবিআই-এর, তাই ওই ব্যাগগুলির মধ্যে কোনও মাদক পদার্থ লুকানো রয়েছে কিনা, পরীক্ষা করে দেখা হয়। ওই শুকনো ইস্টের সঙ্গেই মাদক দ্রব্য মিশিয়ে আনা হচ্ছিল। গোটা কনসাইনমেন্টটি বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই এবং বিশাখাপত্তনমের ওই বেসরকারি সংস্থার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে জানিয়েছেন, সিবিআই অনুমান করছে এর সঙ্গে কোনও আন্তর্জাতিক অপরাধমূলক চক্র যুক্ত রয়েছে। এর আগেও ইন্টারপোল থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিকে একাধিক গোপন অপারেশন চালিয়েছিল সিবিআই। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অপারেশন গরুড় হল আন্তর্জাতিক মাদক পাচার চক্র বন্ধ করার উদ্দেশ্যে তৈরি একটি বিশেষ দল। এবার ভাইজ্যাগ বন্দর থেকে বড় সাফল্য পেল সিবিআই-এর এই টিম।