সূত্রের আরও খবর, তিহাড় কর্তৃপক্ষ রিপোর্টে জানিয়েছে, তিহাড় জেলে স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়ই কেজরীবাল চিকিৎসকদের জানিয়েছিলেন, তিনি দীর্ঘদিন ইনসুলিন নিয়েছেন। তবে কিছু মাস হল তা বন্ধ করে দিয়েছেন।
সম্প্রতি ইডি আদালতে দাবি করেছিল, জামিন পেতে অরবিন্দ কেজরীবাল বাড়ি থেকে আনা আম, আলু পুরি, মিষ্টি খাচ্ছেন। যাতে ব্লাড সুগার বেড়ে যায় এবং মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে জামিন পেতে সুবিধা হয়, সে কারণেই এই পন্থা বলেও দাবি করে ইডি।
এদিকে এই ঘটনার পরই আপ নেত্রী আতিশী দাবি করেন, “কেজরীবালকে ষড়যন্ত্র করে মারার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। বারবার অনুরোধ করেও ইনসুলিন পাচ্ছেন না। কেজরীবাল ৩০ বছর ধরে ডায়াবেটিক। প্রতিদিন ৫৪ ইউনিট ইনসুলিন নিতে হয় তাঁকে। যে কোনও ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করুন।”
তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষ রিপোর্টে দাবি করেছেন, আপ নেতৃত্ব যা বলছে, তা একেবারেই বাস্তবসম্মত নয়। তেলঙ্গনার একটি ক্লিনিকে এক চিকিৎসক ইনসুলিনের পরামর্শ দিয়েছিলেন। তবে গ্রেফতারির বহু আগেই সেই ইনসুলিন নেওয়া বন্ধ করারও পরামর্শ দেন চিকিৎসক।