প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে বন্ধুদের সঙ্গে রাস্তার ধারে ওই নির্মীয়মান বাড়ির ছাদে উঠেছিল নয়ন। সেখানে বসে বন্ধুদের সঙ্গে মোবাইলে ফ্রি ফায়ার গেম খেলছিল। নয়নের সঙ্গীরা জানাচ্ছে, সেই সময় হঠাৎ তাঁরা খেয়াল করে বাড়ির সামনে একটি গাড়ি এসে দাঁড়ায়। সেটা দেখে তাড়াহুড়ো করে নয়ন ও তার সঙ্গীরা সেখান থেকে পালানোর জন্য হুড়োহুড়ি শুরু করে দেয়। ছাদের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে যায় বন্ধুদের। সেই সময়েই ছাদ থেকে লাফ দিতে গিয়ে অসাবধানতাবশত বেকায়দায় পড়ে গুরুতর চোট লাগে নয়নের।
দুর্ঘটনার পর সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দারা ওই যুবকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় হাসপাতালে। প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় ডোমকল মহকুমা হাসপাতালে। কিন্তু শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকায় তাঁকে সেখান থেকে পরবর্তীতে বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তর করা হয়। আপাতত সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছে যুবক।মোবাইলে গেম খেলার নেশায় আচমকা এই বিপত্তির জেরে এখন একপ্রকার যমে-মানুষে লড়াই চালাচ্ছে ডোমকলের বছর চব্বিশের ওই যুবক।