সূত্রের খবর , দুর্ঘটনাগ্রস্ত ওই গাড়িটি দার্জিলিঙ-শিলিগুড়ি এলাকার কোনও গাড়ি ছিল না। দুমড়ে যাওয়া গাড়িটিতে দিল্লির নম্বর প্লেট রয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, দিল্লির ওই গাড়িটিতে যে পর্যটকরা ছিলেন, তাঁদের কারও গুরুতর কোনও চোট লাগেনি। এপ্রিল মাসে সমতলে যখন চাঁদিফাটা রোদ্দুর, তখন পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় হু হু করে বাড়ছে। সম্প্রতি রেলের তরফেও পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত ২২ট ‘সামার স্পেশাল ট্রেন’ চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এইসবের মধ্যেই মঙ্গলবার দুপুরে ফের দুর্ঘটনা পাহাড়ের রাস্তায়। ঘুম থেকে দার্জিলিং যাওয়ার পথে পর্যটক বোঝাই গাড়িতে ধাক্কা টয় ট্রেনের। বর্তমানে, দার্জিলিঙের পাহাড়ি রাস্তায় পর্যটকদের ভরা মরশুমে বেশ যানচট তৈরি হচ্ছে। তার উপর, দার্জিলিঙের রাস্তায় গাড়ি চালানোর ক্ষেত্রে টয় ট্রেনের জন্য কতটা রাস্তা ছাড়তে হয়, সে ব্যাপারে সম্যক ধারণা থাকে না বাইরের চালকদের। সেই কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।