সূত্রের খবর,ফরাক্কা অর্জুনপুর হাই স্কুলের মোট শিক্ষক ও শিক্ষিকার সংখ্যা ৬০। পার্শ্বশিক্ষক ৭ জন। মোট পড়ুয়া সংখ্যা প্রায় দশ হাজারের বেশি। বাতিল হওয়া শিক্ষক ও শিক্ষিকার সংখ্যা বাদ দিলে এখন মোট শিক্ষক ও শিক্ষিকার সংখ্যা ২৪ জন। যার সমস্যার মুখে ফরাক্কা অর্জুনপুর হাই স্কুল। এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে অর্জুনপুর হাইস্কুলে টিআইসি বলেন, “প্রায় দশ হাজারের মতো পড়ুয়া রয়েছে এখানে। কুড়ি জন প্রথম যোগদান করেছিলেন। বাকি ষোলো জন ট্রান্সফার হয়ে এসেছেন। গ্রামীণ এলাকা হিসাবে প্রচুর ক্ষতি হবে।” চাকরি হারানো এক শিক্ষক মহম্মদ ইসলাম বলেন, “২০২০ যোগদান করি। ট্রান্সফার হয়ে এসেছিলাম। চাকরি বাতিল হয়েছে। যারা অন্যায় করেছে তাদের বাতিল হয়েছে। কিন্তু আমাদের কী দোষ?”
উল্লেখ্যোগ্য বিষয়, সোমবার এসএসসি গ্রুপ-ডি, গ্রুপ-সি, নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় ২০১৬ সালের গোটা প্যানেল বাতিল করে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ সাব্বির রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দেয়। সুপার নিউমেরিক পোস্টে যাঁরা চাকরি পেয়েছেন তাঁদের সুদ সমেত বেতনও ফেরত দিতে হবে। সেক্ষেত্রে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে চার সপ্তাহ।