এবার ইতিমধ্যেই বাঁকুড়া, পানগড়ের পারা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে চলে গিয়েছে। কলকাতাতে গরম স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেশি। তথ্য অনুযায়ী, ১৯৮০ সালের এপ্রিলে একবার পারা ঠেকেছিল ৪১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ২০১৩ সালেও একবার ৪১ ডিগ্রি হয়েছিল। ২০১৬ সালেও চরম তাপমাত্রা দেখা গেলেও এতটা দীর্ঘমেয়াদে তা অনুভব করা যায়নি।
২১ এপ্রিল থেকে ২৩ এপ্রিলের মধ্যে তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে বলে জানাচ্ছে মৌসম ভবন। দক্ষিণবঙ্গের বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুরে বইবে গরম হাওয়া। আগামী দু’দিন কলকাতা, হাওড়া, হুগলি একটু রেহাই পেলেও বাকি জেলাগুলিতে থাকছে তাপপ্রবাহের সতর্কতা। ২৪ থেকে ২৫ তারিখ থেকে কলকাতার তাপমাত্রা এক ধাক্কায় আরও অনেকটা বেড়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
অন্যদিকে তাপপ্রবাহের সতর্কতা থাকছে উত্তরবঙ্গের নিচের দিকে জেলাগুলিতেও। তাপপ্রবাহ দেখা যেতে পারে মালদহ ও দুই দিনাজপুরে। আবার সোমবার ও মঙ্গলবার হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ে। তবে তাতে তাপমাত্রার খুব একটা পার্থক্য লক্ষ্য করা যাবে না বলে মনে করা হচ্ছে।