বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে অর্থাৎ রাত প্রায় দু’টো নাগাদ আগুন ধরে যায় বাখড়াহাট বড়ো কাছারি মন্দিরের কাছে। আগুনে ঝলসে যায় ৭০টি দোকান। রাত্রিবেলাই দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয়। আপাতত আগুন নিয়ন্ত্রণে। প্রাথমিক অনুমান শর্ট সার্কিট থেকে আগুন ধরেছে।
হাবড়ার যোশোর রোডে একটি ফটোকপির দোকানে বিধ্বংসী আগুন। ভস্মীভূত গোটা দোকান। বহু ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা। মধ্যরাতে আগুন লাগে দোকানটিতে। থানার পুলিশ কর্মীরা আগুন দেখে খবর দেন দমকলে। দু’টি ইঞ্জিনের দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। জানা গিয়েছে, ফটোকপির দোকানে একটি চায়ের দোকান রয়েছে। অনুমান সেইখান থেকেই আগুন লেগেছে।
আমডাঙার কাছারি এলাকায় একটি গোডাউনেও আগুন ধরেছে। দাহ্য বস্তু থাকায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। কী কারণে আগুন তা এখনও স্পষ্ট নয়। সূত্রের খবর, বর্জ্য পদার্থ থাকায় সেগুলি জ্বালাতে গিয়ে বিপত্তি ঘটতে পারে।
উলুবেড়িয়ার নিমদিঘি ১৬ জাতীয় সড়কের ধারে তিনটি ঝুপড়ি দোকানে আগুন ধরে গিয়েছে। আগুন লাগে একটি গাড়িতেও। জানা যায়, পাশে থাকা ময়লা আবর্জনায় প্রথমে আগুন ধরে যায়। পাশে জমা থাকা কয়েকশো সবজির প্লাস্টিকে আগুন ধরে যায়। দমকলের একটি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।