রামানুজ বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল, ন্য়াচারাল জাস্টিসের জন্য সব পক্ষের বক্তব্য শোনা হবে, সেটা ফিজিক্যালি হতে পারে, হলফনামার মাধ্যমে হতে পারে। এক্ষেত্রে সেই হলফনামা নিশ্চই পড়া হয়েছে, সেটা আমি জানি না। এই বিষয়গুলো আমাদের আইনি বিভাগ দেখবে। প্রাথমিকভাবে যতটুকু বুঝতে পেরেছি, তার ভিত্তিতে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করবে। আমরা চেষ্টা করব যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মামলা ফাইল করতে পারি।”
তিনি বলেন, “এত মানুষের কালকে থেকে স্কুলে যাওয়া বা না যাওয়া, স্কুল পরিচালনা করা, পঠন পাঠন ব্যবস্থা, সবটাই দেখা-বোঝা বোর্ডের দায়িত্ব। স্কুলগুলো কীভাবে চলবে, সেটা আমাদের নজর রাখতে হবে। যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন রাখব।”
তিনি আরও বলেন, “একজনও নির্দোষ প্রার্থী বঞ্চিত না হন, তার চেষ্টা করব। আমরা চেষ্টা করব, ন্যায়ের পথে আজকের রায় গ্রহণ করতে না পারার কারণ শীর্ষ আদালতে পেশ করতে পারব।”