নিউজ ডেস্ক : শেষ দফা অর্থাৎ সাত দফার ভোট যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে। এইবার তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। তার সমর্থনে প্রচারে অভিষেক সভা করলেন ভাঙ্গরের ভোজের হাটে। এদিন অভিষেক বলেন,”আমি বিধায়কের নাম মুখে আনব না। কিন্তু ভাঙড়বাসীকে বলব, এখান থেকে যাঁকে আপানার ৩ বছর আগে প্রায় ২৩-২৪ হাজার ভোট জিতিয়েছিলেন, আপানাদের প্রতিনিধি করে বিধানসভা পাঠিয়েছিলেন। তিনি CA-NRC বিরুদ্ধে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন আন্দোলন সংগঠিত করেছে, তখন বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর প্রশংসা করেছে। এই ভাঙড়ের বিধায়ক, যখন শুভেন্দু বলেছে, উত্তর প্রদেশে যোগী আদিত্য়নাথের মতো বাংলায় সংখ্যালঘুদের বাড়ি আমরা বুলডোজার দিয়ে ভাঙব, তখন তিনি বলেছেন, বিরোধী দলের নেতা ভালো কাজ করছে, আমি তাঁকে সমর্থন করি।"
২১ এর বিধানসভা ভোটে ভাঙড় থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হন ISF নওশাদ সিদ্দিকী। লোকসভা ভোটে ডায়মন্ড হারবারে অভিষেকের বিরুদ্ধে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন তিনি। চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছিলেন, 'মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো, তথা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডায়মন্ড হারবার থেকে হারিয়ে, পরাজিত এমপি করে কালীঘাটে পাঠাব'।