ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে থেকেই গোটা দেশ জুড়ে প্রচার চালিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। ৩০ মে প্রচার শেষ। ওই দিন পাঞ্জাবের হোশিয়ারপুরে একটি নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেওয়ার কথা আছে তাঁর। সপ্তম তথা শেষ দফার ভোট হবে ১ জুন। আর তারপরই কন্যাকুমারী চলে যাবেন তিনি। এই দিনই শেষ পর্যায়ের প্রচারণা থেমে যাবে। পুলিশ সূত্রের খবর, বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালে ধ্যান করতে পারেন মোদী। তবে ৩১ মে এবং ১ জুন প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক কর্মসূচি এখনও প্রকাশ করা হয়নি।
কথায় আছে ১৮৯২ সালের ২৪ ডিসেম্বর কন্যাকুমারীতে গিয়েছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। সমুদ্রতট থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দূরে জলের মাঝে একটি বিশাল পাথর দেখতে পেয়ে সাঁতার কেটে সেখানে পৌঁছে গিয়েছিলেন তিনি। এরপর সেখানে ধ্যানে মগ্ন হন। পরে ওই পাথরে বিশাল স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। ৬ একর জুড়ে বিস্তৃত এটি। রয়েছে ব্রোঞ্জের তৈরি প্রায় সাড়ে আট ফুট উচ্চতার বিবেকানন্দের একটি মূর্তি।
গত লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের আগে হিমালয়ের কোলে ১১ হাজার ৭০০ ফুট উচ্চতায় গুহায় রাত কাটান তিনি। রুদ্রপ্রয়াগের ওই গুহায় ছিল একটি বিছানা, একটি হিটার, গিজার, টেলিফোন। ছিল শৌচাগারও। ধ্যানমগ্ন হওয়ার আগে কেদারনাথ মন্দিরে পুজো দেন তিনি।