আওগামী লীগের সদস্য ছিলেন আজিম। গতবারই মেয়ে কলকাতায় চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন। তিনি প্রথমে তিনি বরানগরে এক বন্ধুর বাড়ি থাকছিলেন। এরপর দিন দুয়েকের মধ্যে চলে যান। মেয়ে তার মোবাইলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পাচ্ছিল না। পরিবারের সদস্যরাও বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন শুরু হয় চিরুনি তল্লাশি। দেহাংশের খোঁজে চলছে তল্লাশি। এই ঘটনার কাণ্ডের সাথে যুক্ত সীমান্ত এলাকার বাসিন্দার জুবের নামে এক ছেলে যুবককে আটক করেছে সিআইডি।আজিমের দেহলোপাটের পিছনে এইসবের কোন যোগ রয়েছে কিনা সেটা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। এদিকে নিউটাউনের যে আবাসনে ছিলেন এমপি সেখান থেকে ট্রলি নিয়ে বের হতে দেখা গিয়েছে। সে ক্ষেত্রে অনুমান করা হচ্ছে টলিতে সেই দেহের পাচার করা হচ্ছিল। যে ফ্ল্যাটে আজিম ছিলেন সেই ফ্ল্যাটে আঙ্গুলের ছাপ এবং রক্তের দাগ পাওয়া গেছে।
সূত্রের খবর, কাঠমান্ডু হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে গিয়েছে মূল চক্রের মাথা। আমানুল্লাহ এবং তার সঙ্গীরা সাংসদ কে খুন করেছিল বলে অভিযোগ। দেহাংশের বড় অংশ দুই ব্যাগে করে নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিল এমনটাই তদন্তে উঠে এসেছে এমনই তথ্য। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই ছবি। দেহাংশ ব্যাগে রেখে আবাসনে ফিরে খাওয়া দাওয়া চলে।