পরিবার সূত্রে খবর, স্কুল ছুটি। তাই বাড়ির বাইরেই খেলছিল শামিম। আচমকাই বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। শব্দ শুনতে পেয়ে ছুটে আসেন পরিবারের সদস্যরা। আসেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। দেখা যায়, শামিম রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়ির সামনে পড়ে রয়েছে।
দ্রুত তাকে উদ্ধার করে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি রয়েছে শামিম। পরিবারের দাবি, তিনটি চকলেট বোম একসঙ্গে বেঁধে ফাটানোর সময় এই বিপত্তি। তাতেই জখম হয়েছে শামিম।
দুদিন আগেই পাণ্ডুয়ায় ক্রিকেট খেলতে গিয়ে বোমা বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় এক কিশোরের। আহত হয় আরও দুই কিশোর। এই ঘটনাতেও রাজনৈতিক কারণ সেভাবে খুঁজে পায়নি পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ আহত এক কিশোরের মাকেই গ্রেফতার করেছে। মুর্শিদাবাদেও বোমা বিস্ফোরণে আহত হয় এক কিশোর। বারবার এই ধরনের ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়াচ্ছে। রক্তাক্ত হচ্ছে শৈশব।