সকালেই বেলেপুকুর প্রাইমারি স্কুলে আসেন দিলীপ। কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। সেখান থেকেই পাল্টা তোপ দাগেন দিলীপ। তাঁর স্পষ্ট দাবি, বর্ধমান দুর্গাপুরে এই পরিস্থিতি তৈরি করতে তিনি দেবেন না। সে কারণেই তিনি এলাকায় ঘুরছেন। কর্মীদের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন।
পাল্টা তোপ দেগে দিলীপ বলছেন, “খোকন দাস একটা ছিঁছকে মস্তান। কাউন্সিলরের মতো ব্যবহার করে। কাটমানি তোলে। সে এখানকার সব লোককে ভয় দেখাচ্ছে। খুন করে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে।”
এইদিকে তৃণমূলের হুঁশিয়ারিতে ফুঁসছেন এলাকার বিজেপি নেতারাও। অভিলাস দাস নামে এক নেতা বলছেন, “খোকন দাস এখানে এসে হুমকি দিয়ে গিয়েছে। ওদের ছেলেরা বলে গিয়েছে এখানে বিজেপির ছেলেদের কেটে ফেলবে, পুঁতে দেবে। মহিলাদেরও হুমকি দিয়েছে। ওর ড্রাইভার সীমান্ত রায় কাঞ্চননগর বাজারে দাঁড়িয়ে মহিলাদের হুমকি দিয়েছে। আমার বউকে হুমকি দিয়েছে। ওদের এত বড় ক্ষমতা। ওরা কী নিজেকে হনু ভেবে রেখেছে। আমরাও এখানে ৫টা পর্যন্ত থাকব। দেখব কার কী করার ক্ষমতা আছে।”