এলাকাবাসীদের অভিযোগ ," আমাদের এখানে ঘটনাটি ঘটার জন্য সম্পূর্ণ দায়ী লোকাল প্রশাসন। এর আগেও কালীপুজোর রাতে যখন অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছিল তখন ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক পুলিশরা এসেছিল তারা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে এর পর থেকে সেখানে কোন রকম অ্যাক্সিডেন্ট হবে না। ট্রাফিক গার্ডের ব্যবস্থা করা হবে এবং সিগন্যালের ব্যবস্থা করা হবে। এই প্রতিশ্রুতি তারা রাখেননি।শ্রীরামপুর থেকে ডানকুনি যাওয়ার যে রাস্তাটি রয়েছে সেখানে কোনো রকম পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। রাস্তার দু'ধারে বেআইনিভাবে লরি দাঁড়িয়ে থাকে। এবং পুলিশ এসে রাত্রিবেলা সেখান থেকে পয়সা খায়"।
তাদের দাবি ,"সিগনাল রুম চালু করতে হবে। ট্রাফিক গার্ড বসাতে হবে এবং অবিলম্বে যে রাস্তাটি বন্ধ আছে সেটিকে চালু করতে হবে পুনরায়। আজ যে ক্ষতি হয়েছে তার মূল্য আমরা দিতে পারবো না। কিন্তু আগামী দিন যেন এরকম ঘটনা না ঘটে সেদিকে নজর দিক পুলিশ প্রশাসন"। স্থানীয়দের অভিযোগ," লরি চালক মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। যিনি টোটো চালক ছিলেন তিনি হলেন বাঙ্গিহাটির বাসিন্দা। একদমই নিম্নবিত্ত পরিবারের খেটে খাওয়া মানুষ। এই ঘটনাতে তার মৃত্যু হওয়াতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। মৃত টোটো চালকের পরিবারের দাবি আর্থিক ক্ষতি পূরণের দাবি মানতে হবে।