নিউজ ডেস্ক : বর্তমান সমাজে দাঁড়িয়ে ধর্মের লড়াই খুবই সাধারণ একটা বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও বেশ কয়েক বছর আগেও ধর্ম নিয়ে লড়াই ছিল না। ঠিক এমনই একটি বিষয় আবার উঠে এসেছে বীরভূমের মারগ্রাম থানা এলাকায়। মন্দিরের পবিত্রতা নিয়ে উঠেছে নানান প্রশ্ন। মূলত গতই ১৭ই জুন এই এলাকার মন্দিরে পবিত্রতা নষ্ট হয়ে গেছে এই নিয়েই দুই ভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বচসা সৃষ্টি হয়। এই বিষয়ে পুলিশের দায়িত্ব কর্তব্য নিয়েও উঠেছে নানান প্রশ্ন। পুলিশ নাকি বিষয়টিকে এক চোখে দেখছে। অর্থাৎ মন্দির প্রসঙ্গে হিন্দুদের আঘাত দিচ্ছে অন্য ধর্মের মানুষ আর সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে পুলিশ নাকি নিশানায় রাখছে হিন্দুদেরই। অভিযোগকারীদের দাবি , মারগ্রাম থানার ওসি মুহাম্মদ মিকাইল মিয়া বিষয়টি সমানভাবে দেখছে না পক্ষপাতিত্ব করছে। অর্থাৎ তিনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন না আর তার এই সিদ্ধান্তের দায়ে তাকে বের করে দেওয়ার অর্থাৎ অপসারণের জন্যেই মিছিল করে বিক্ষোভ জারি করছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সদস্যরা।
এই বিষয় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা শান্তনু হাজরা সংবাদমাধ্যমকে জানান, ‘মাড়গ্রামে কয়েকটি মন্দির চত্বরে গোমাংস ফেলা হয়েছে। ইচ্ছাকৃত না অনিচ্ছাকৃতভাবে ফেলা হয়েছে সেই বিতর্কে যাব না। এতে হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে। প্রশাসন হিন্দুদেরই নিশানা করছে। হিন্দুদের FIR নেওয়া হচ্ছে না। তাদের অভিযোগ শোনা হচ্ছে না। তাই বিশ্ব হিন্দু পরিষদ SDPOকে স্মাকরলিপি দিতে এসেছিল। তিনি আমাদের আইনি সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। উনি কথা দিয়েছেন, এরকম ঘটনা আর ঘটবে না।’