নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী , জুন মাসের বাকি দিনগুলিতে চাইলে স্কুলের সময় সূচী পরিবর্তন করতে পারবে স্কুল কর্তৃপক্ষ। তাপপ্রবাহের জন্য স্কুলগুলিকে সময় বদলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে শিক্ষা দফতরের তরফে। আঞ্চলিক আবহাওয়া মাথায় রেখে স্কুলগুলিকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ কোথায়, কত তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি কেমন, তা মাথায় রেখেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে স্কুল কর্তৃপক্ষকে।
আসলে সোমবার থেকে স্কুল খুললেও অতিরিক্ত গরমের জন্য স্কুলে উপস্থিতির হার খুবই কম হচ্ছিল। কেন ব্যবস্থা নিচ্ছিল না শিক্ষা দফতর? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। সম্ভবত সেই কারণেই ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই নির্দেশিকা জারি করল শিক্ষা দফতর।
জেলার স্কুলগুলিতে পড়ুয়াদের উপস্থিতির হার নিয়ে উদ্বেগ ছড়িয়েছি শিক্ষামহলে। অতিরিক্ত গরমে স্কুলমুখী হচ্ছিল না পড়ুয়ারা। অনেক স্কুল সরকারি কোনও নির্দেশিকা পাওয়ার আগেই সকালবেলা স্কুল চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়। এছাড়া কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্যরা অনেক স্কুলে এখনও থাকায় ক্লাস চালু করা যাচ্ছিল না। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে রাখার জন্য কেন কোনও বিকল্প জায়গা নেই? তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান ও হুগলি জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ সকালে স্কুল চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়।