নিউজ ডেস্ক : সর্বভারতীয় মেডিকেল প্রবেশিকার পরীক্ষা নিয়ে জল্পনার জল বহুদূর গড়িয়েছে। তারই মধ্যে উঠে এলো এক নতুন তথ্য। যে প্রশ্নের উত্তর অজানা সেগুলি ফাঁকা রেখে দিয়েছেন প্রার্থীরা। যে বা যারা টাকা দিয়েছে পরীক্ষা শেষে তাদের OMR সিটে যথাযথ প্রশ্নগুলির উত্তর লিখে দিয়েছেন শিক্ষকরা।শুধু তাই নয় যিনি ওই চক্রের অন্যতম মাস্টার গাইড তিনি হলেন আদতে সর্বভারতীয় মেডিকেল প্রবেশিকার আয়োজক সংস্থা ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির নিয়োগ করা ডেপুটি সুপারিনটেন্ট। গুজরাটের গোধারায় নিট পরীক্ষার ক্ষেত্রে এমনই এক জঘন্যচক্রের হুদিশ পেয়েছে পুলিশ। এই চক্রের সাথে যুক্ত পাঁচ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ইতিমধ্যে। তাদের মধ্যে আছে অভিযুক্ত শিক্ষক তথা NTA নিযুক্ত করা ডেপুটি সুপারিন্টেড তুষার ভক্ত ,একটি কোচিং সেন্টারের প্রতিনিধি পরশুরাম রায় ও গোধারার জালালাম স্কুলের প্রধান শিক্ষক পুরুষোত্তম শর্মা।
গোধরার পুলিশ সুপার হিমাংশু সোলাঙ্কি বলেছেন, 'ওই জালিয়াতির কথা জানতে পারেন পঞ্চমহলের জেলাশাসক। (ওই জালিয়াতির জন্য) পরীক্ষার আগে কী কী করা হয়েছিল, সেটা জানতে পারেন। সেই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছান জেলা শিক্ষা অফিসার। তুষারের ফোন খতিয়ে দেখে ৩০ জন পড়ুয়ার একটি তালিকা পাওয়া যায়। তাঁর গাড়ি থেকে নগদ সাত লাখ টাকাও উদ্ধার করা হয়েছে।'