নিজস্ব সংবাদদাতা, হুগলি: ডিউটি করে ফেরার পথে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের উত্তর পাড়া ট্রাফিক গার্ডের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর কৃষ্ণচন্দ্র মালিকের।
দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সুগন্ধার অমরপুর মাঠের কাছে। সেখানে হাই ড্রেনের কাজের জন্য রাস্তার ধারে পড়েছিল বালি পাথর এই কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটে বলে প্রাথমিক অনুমান। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ট্রাফিক গার্ডের সাব ইন্সপেক্টর কৃষ্ণচন্দ্র বাবুর।মৃত্যু কালে বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ছুটে আসেন পোলবা থানার পুলিশ আধিকারিকরা এবং এরপর তাকে উদ্ধার করে সেখান থেকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া জেলা সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। সোমবার দুপুরে চুঁচুড়া সদর হাসপাতালে ময়না তদন্তের পর দেহ বাড়ির লোকের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
সেখান থেকে কৃষ্ণ বাবুর মৃতদেহ চুঁচুড়া হসপিটাল হয়ে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের চুঁচুড়া পুলিশ লাইনে নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাকে গান স্যালুট ও গার্ড অফ অনার সহ পুষ্পস্তবক দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়। শেষ শ্রদ্ধা জানান চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগি, উপস্থিত ছিলেন ডিসি হেডকোয়ার্টার ঈশানী পাল সহ চন্দননগর কমিশনারেটের সকল ট্রাফিক থানা এবং লাইনের পুলিশ আধিকারিকরা। সোমবার সন্ধে সাতটায় বরাইচন্ডীতলা শ্মশান ঘাটে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় ।
প্রসঙ্গত , ট্রাফিক পোস্টিং-এর আগে ব্যান্ডেল পুলিশ পোষ্টে অনেক বছর ডিউটি করেছে।ব্যান্ডেলে বহু সমাজ বিরোধী গুন্ডা রাজ ঠান্ডা করার আরেক নাম কৃষ্ণ মালিক। তার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ পারিবারিক আত্মীয় থেকে শুরু করে প্রতিবেশী ও তার সহকর্মীরা।
ডিউটি করে ফেরার পথে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের উত্তর পাড়া ট্রাফিক গার্ডের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর কৃষ্ণ চন্দ্র মালিক। পথ দুর্ঘটনায় নিহত হলেন।ট্রাফিক পোষ্টিং-এর আগে ব্যান্ডেল পুলিশ পোষ্টে অনেক বছর ডিউটি করেছে।ব্যান্ডেলে বহু সমাজ বিরোধী গুন্ডা রাজ ঠান্ডা করার আরেক নাম কৃষ্ণ মালিক।সেই কৃষ্ণ বাবুর মৃতু হলো। মৃত্যু কালে বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর। দুর্ঘটনাটি ঘটে সুগন্ধা গটুর অমরপুর মাঠের কাছে। সেখানে হাই ড্রেনের কাজের জন্য রাস্তার ধারে পড়েছিল বালি পাথর এই কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটে।অনেকের বক্তব্য এটি পথ দূর্ঘটনা নাকি অন্য কিছু, তদন্তে পুলিশ। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ছুটে আসেন পোলবা থানার পুলিশ আধিকারিকরা এবং এরপর তাকে উদ্ধার করে সেখান থেকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া জেলা সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। সোমবার দুপুরে চুঁচুড়া সদর হাসপাতালে ময়না তদন্তের পর দেহ বাড়ির লোকের হাতে তুলে দেওয়া হয়। কৃষ্ণ বাবুর মৃতদেহ চুঁচুড়া হসপিটাল হয়ে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের চুঁচুড়া পুলিশ লাইনে। সেখানে গান স্যালুট ও গার্ড অফ অনার সহ ফুস্প স্তবক দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়। শেষ শ্রদ্ধা জানান চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগি, উপস্থিত ছিলেন ডিসি হেডকোয়ার্টার ঈশানী পাল সহ চন্দননগর কমিশনারেটের সকল ট্রাফিক থানা এবং লাইনের পুলিশ আধিকারিকরা,উত্তর পাড়ার ট্রাফিক ইসপেক্টর মির্জা সাবীর আলীবাগ,চুঁচুড়া ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মান্ধাতা সাউ,আইসি রামেশ্বর ওঝা,জনাব শের আলি মন্ডল সহ বেশ কয়েকটি জিআরপি এবং রেলওয়ে পুলিশ প্রটেকশন আরপিএফ এর পুলিশ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিল।মৃতদেহ শেষ শ্রদ্ধার পর চুঁচুড়া পুলিশ লাইন হয়ে তার সুগন্ধার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর অন্যান্য বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাওয়ার পর চন্দননগর বরাইচন্ডীতলা শ্মশান ঘাটে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় সোমবার রাত 7 তায়। মৃত্যুকালে রেখে গেলেন ছোট এক ছেলে,এক মেয়ে এবং তার স্ত্রীকে। শোক স্তব্ধ হয়ে পরলেন তার বাড়ি সহ গ্রামের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং চন্দননগর কমিশনারেটের বিভিন্ন পুলিশ আধিকারিকরা।হুগলি জেলার বিভিন্ন প্রান্তে কোথাও রাস্তা ভাঙা কোথাও আবার ড্রেনের কাজের কারনে রাস্তার উপর পরে রয়েছে পাথর।এতে প্রতিদিন পথ দূর্ঘটনা বেড়ে চলেছে।