গুচ্ছ গুচ্ছ ফাইল যা ছিল আছে,ল্যাপটপ,নগদ টাকা সব যেমন ছিল তেমনই আছে,নৈটি গ্রাম পঞ্চায়েতের এগারোটা আলমারি,লকার ড্রয়ার ভেঙেও কিছুই নিল না চোর! অবাক কান্ড চন্ডীতলায়।
নিজস্ব সংবাদ দাতা: আজ সকালে পঞ্চায়েতের এক কর্মি এসে দেখতে পান গেটের তালা ভাঙা।খবর দেওয়া হয় পুলিশকে।আসেন প্রধান ও পঞ্চায়েত সদস্যরা।চন্ডীতলার নৈটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তাপস মান্না জানান,পঞ্চায়েতের এক মহিলা কর্মী প্রথম দেখতে পান তালা ভাঙ্গা।এরপর এসে দেখেন পঞ্চায়েতের ১১ টি আলমারি ভাঙ্গা,তার লকার ভাঙা,টেবিলের ড্রয়ার ভাঙা।জিনিসপত্র ছড়ানো।অল্প কিছু টাকা ছিল পঞ্চায়েতে টাকা ছিল পঞ্চায়েতে ল্যাপটপ ফাইল পত্র সব যেমন ছিল তেমনই আছে।কিছুই খাওয়া যায়নি।তাহলে কি উদ্দেশ্যে চলে এসেছিল সেটাই বোঝা যাচ্ছে না।পঞ্চায়েতের সিসি ক্যামেরা গুলো অকেজো হয়ে আছে গত কয়েকদিন ধরে।যার ফলে বোঝার উপায় নেই চোর এক না একাধিক ছিল।
একই রকম ভাবে জনাই এর আরো দুটি স্কুলে তালা ভেঙে ঢুকে আলমারি ভাঙ্গা হয়েছে।
বাঁকা গাছা প্রাথমিক স্কুল ও জনাই ভগবান দেবী গোয়েনকা গার্লস হাইস্কুলে তালা ভাঙা হয়।গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা প্রাপ্তি মুখোপাধ্যায় বলেন,স্কুলের ১২ টি আলমারি ও তার লকার ভেঙেছে।চুরি বলতে সিসিটিভির দুটো হার্ডডিস্ক খুলে নিয়ে গেছে।ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে চন্ডীতলা থানার পুলিশ।