খবর পাওয়ার পরই পরিবারের সদস্যরা কালচিনি থেকে দ্রুত শিলিগুড়ি আসে। কিন্তু তাঁদের অভিযোগ, এদিন দুপুর অবধি দেহই দেখতে দেওয়া হয়নি যুবতীর তাঁদের। যুবতীর মা বলেন, "আমাদের সঙ্গে গতকাল গল্প করছিল মেয়ে। মাত্র দেড় ঘণ্টায় কী হল? মেয়ে হাতের শিরা কেটে নিয়েছে জানানো হয়। এসে দেখছি হাতে চোটের চিহ্ন নেই। ঝুলন্ত অবস্থায় নাকি তাকে উদ্ধার করা হয়।” আর তাঁদের পাল্টা অভিযোগ, তাঁদের মেয়েকে অত্যাচার করে খুন করা হয়েছে । শারীরিক নির্যাতন হয়ে থাকতে পারে বলেও সন্দেহ প্রকাশ ওই ব্যক্তি যে ফোন করে মৃত্যুর কথা বলেন তাঁর বিরুদ্ধে।
যুবতীর মা বলছেন, “ওই ব্যক্তি আমার মেয়েকে জ্বালাতন করতো। পুলিশে অভিযোগ জানিয়েছি। গতকাল তিনি ও তার ভাই আমার মেয়ের ঘরে কী করছিল? ওদের গলায় আঘাতের চিহ্ন দেখেছি। আমার মেয়েকে শারিরীক অত্যাচার করা হয়ে থাকতে পারে।”
অপরদিকে পুলিশ জানায়, সোমবার রাতে পুলিশ পৌঁছানোর আগেই স্থানীয়রা দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে পড়েন। তারপর পুলিশ পৌছায়ে দেহ ময়না তদন্তে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট এলে মৃত্যুর আসল কারণ স্পষ্ট হবে।